গুগলে অনেক ব্লগ সাইট রয়েছে। প্রত্যেকটি সাইটে বিভিন্ন টপিকের উপর লেখা হয়ে থাকে। আমাদের মাঝে যারা নতুন ব্লগিং শুরু করতে চাচ্ছে তাদের অনেকে ভাবছে কোন টপিক নিয়ে কাজ করলে ব্লগে সফলতা লাভ করা সম্ভব বা কোন টপিক নিয়ে কাজ করলে মানুষ তা বেশি করে পড়বে তা নিয়ে দ্বিধায় থাকে। তো আজকের এই আর্টিকেলে আমি আলোচনা করবো ব্লগিং করার সেরা কিছু টপিক নিয়ে, যেগুলা নিয়ে কাজ করলে খুব স্বল্প সময়ে সফলতা লাভ করা সম্ভব এবং যেগুলার জনপ্রিয় কখনো কমে না। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক।
ব্লগ নিশ কি (What is Blog Niche in Bangla )
একটি ব্লগ সাইটে যে টপিকের উপর বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করা হয়, তাকে সেই সাইটের ব্লগ নিশ (bloge niche) বা ব্লগ টপিক বলা হয়। ব্লগ নিশ দুই ধরনের হয়ে থাকে : মাল্টি নিশ ব্লগ ও মাইক্রো নিশ ব্লগ।
১) মাল্টি ব্লগ নিশ ব্লগ কী (what is multi niche blog in bangla)
মাল্টি নিশ ব্লগ হলো এমন একটি সাইট, যেখানে বেশ কয়েকটি টপিকের আলোকে আর্টিকেল লেখা হয়। সহজ অর্থে যদি বলি আমাদের এই টুকি আনলিমিটেড সাইটটি হচ্ছে মাল্টি নিশ ব্লগিং সাইট। কেননা আমাদের এই সাইটে একের অধিক বিষয়ে আমরা আর্টিকেল পাবলিশ করে থাকি।
২) মাইক্রো ব্লগ নিশ কী (what is micro niche blog in bangla)
মাইক্রো নিশ ব্লগ হচ্ছে, যেখানে একটি নির্দিষ্ট টপিক বেছে নিয়ে শুধুমাত্র সেই বিষয়ের উপর আর্টিকেল লেখা হয়। সোজা কথায় বলতে গেলে কোন ব্লগিং সাইটে যদি শিক্ষা বিষয়ক নিয়ে লেখা হয় তাহলে উক্ত সাইটে আর অন্য কোন টপিকে লেখা হয় না।
মাল্টি নিশ ব্লগিং নাকি মাইক্রো নিশ ব্লগিং
এখন কথা হচ্ছে কোনটি নিয়ে কাজ করবেন, এটা সম্পূর্ণ আপনার উপর নির্ভর করে। যদি আপনি একটি নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে ভালো জানেন তাহলে আপনি মাইক্রো নিশ নিয়ে অর্থাৎ একটি টপিকের উপর কাজ করতে পারেন। আর যদি মনে করেন আপনি একের অধিক বিষয় নিয়ে ভালো জানেন ও বুঝেন তাহলে আপনি মাল্টি নিশ নিয়ে কাজ করতে পারেন। এক কথায় আপনি কোনটা নিয়ে কাজ করবেন তা আপনার উপর নির্ভর করে।
জনপ্রিয় ব্লগ নিশ / টপিক লিস্ট
যে টপিক বা নিশ নিয়ে কাজ করলে চাহিদা বেশি থাকে বা স্বল্প সময়ে সফলতা লাভ করা সম্ভব উক্ত বেশ কয়েকটি নিশ বা টপিক সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলো।
১) টেকনোলজি নিশ ব্লগ :
তথ্য প্রযুক্তির যুগে টেকনোলজির উপর আর্টিকেলের জনপ্রিয়তা থাকবে এটাই স্বাভাবিক। যার জন্যে পৃথিবীতে বর্তমানে সবচেয়ে বেশি টেকনোলজি ব্লগিং সাইট যেমন অধিক তেমনি তার জনপ্রিয়তাও সবার শীর্ষে। মনে রাখবেন, টেকনোলজি নিয়ে ব্লগিং করতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই অভিজ্ঞ হতে হবে। অনপেজ, অফপেজ এসইও সম্পর্কে অনেক ভাল ধারণা থাকতে হবে। টেকনোলজি ব্লগে গুগল এডসেন্স ছাড়াও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনেক বেশি আয়ের সুযোগ রয়েছে।
২) শিক্ষামূলক ব্লগ (EDUCATION Niche) :
ব্লগিং সাইটের মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় একটি নিশ হচ্ছে শিক্ষামূলক যেকোন সাইট। আমরা প্রতিনিয়ত নতুন নতুন বিষয় শিখতে চাই এবং শেখার বিষয়ের কোন শেষ নেই। তাই আপনি এই সেক্টর এর যে বিষয়ে দক্ষ, তা নিয়েই একটি ব্লগ শুরু করতে পারেন, হতে পারে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ, সি প্রোগ্রামিং, কোডিং, ইংরেজি শিক্ষা অথবা একাডেমির অন্য কোন বিষয়।
৩) ব্লগিং নিস (Blogging Niche) :
বাংলা বা ইংরেজিতে বর্তমানে অনেক ব্লগার থাকলেও সবাই যেমন অভিজ্ঞ নয় তেমনি আমরা সবাই সবকিছু জানিও না। আপনি যদি ব্লগিং সম্পর্কে খুটিনাটি কিছু জানেন তাহলে তা সবাইকে শেখাতে পারেন। তার মাধ্যমে আপনার জ্ঞানের পরিধিও যেমন বৃদ্ধি পাবে তেমনি ইনকামও ভালো পরিমাণে করতে পারবেন।
৪) প্রোডাক্ট রিভিউ :
অনলাইনের যুগে মানুষ পণ্য ক্রয় করার আগে রিভিউ এর উপ ‘ই নির্ভর করে। আপনার পণ্য রিভিউ যদি ভাল হয়, এবং পণ্য ক্রয় করে গ্রাহক আপনার দেওয়া রিভিউ এর সাথে যদি মিল পায়, তবে আপনার আর পিছনে দেখতে হবে না। বিশাল মার্কেট রয়েছে রিভিউ বিষয়ে ব্লগিং করার জন্য। রিভিউ এর প্রত্যেকটা সাব ক্যাটাগরিই একেকটা মাইক্রো নিশ। বিজ্ঞাপন ছাড়াও পেইড রিভিউ, স্পন্সরশীপ পাওয়ার ভাল সুযোগ রয়েছে রিভিউ ব্লগিং এর ক্ষেত্রে। রিভিউ নিশ এর কিছু সাব নিস হলো-
- স্মার্টফোন রিভিউ
- গেমিং রিভিউ
- ল্যাপটপ রিভিউ
- গ্যাজেট রিভিউ
- মুভি রিভিউ
- বই রিভিউ
- সফটওয়্যার রিভিউ ইত্যাদি।
৫) ট্যুর ও ট্রাভেল :
বর্তমানে মানুষ ঘুরতে পছন্দ করে। বিভিন্ন অচেনা জায়গায় ট্যুর দিয়ে থাকে। আপনি যদি প্রত্যেকটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলা সম্পর্কে ভালো জানেন তাহলে তা আপনার ব্লগের মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলতে পারেন। কেননা মানুষ এখন কোথাও বের হওয়ার আগে তার সম্পর্কে ভালো করে জানার চেষ্টা করে। তাই আপনি এই বিষয়ে অভিজ্ঞ হলে এখনি এই টপিক নিয়ে ব্লগিং এ লেগে যান।
৬) লাইফ স্টাইল ব্লগ নিশ :
লাইফ স্টাইল মানে কিন্তু শুধুমাত্র শার্ট প্যান্ট আর শাড়ি নিয়ে ব্লগিং নয়। লাইফ স্টাইল সংক্রান্ত ব্লগে সংসার, সম্পর্ক, পরিবার, বন্ধুত্ব, সংস্কৃতি, অফিস লাইফ, আনন্দ উৎসব, ফ্যাশন অর্থাৎ প্রতিদিনের জীবন সম্পর্কিত টিপস নিয়ে ব্লগিং করতে পারেন। লাইফ স্টাইল ব্লগের অধিকাংশ ভিজিটরস হচ্ছে নারী। ভাল কনটেন্ট রাখতে পারলে আপনার প্রতিটা নারী ভিজিটরস পার্মানেন্ট হয়ে যেতে পারে। তাছাড়া পরিসংখ্যান বলে, পুরুষদের চেয়ে নারীরা বিজ্ঞাপনে বেশি ক্লিক করে। সুতরাং আপনার এডসেন্স থেকে আয় বেশি করার সুযোগ রয়েছে লাইফ স্টাইল নিশ ব্লগে। তাছাড়া, অনলাইনে মেয়েরা কেনাকাটা বেশি করে, তাই অ্যাফিলিয়েটিং থেকেও আয়টা এই নিশ থেকে বেশি হবে।
৭) স্বাস্থ্য ও ফিটনেস :
স্বাস্থ্য ও ফিটনেস নিয়ে আজকাল মানুষ অনেক বেশি সচেতন। সিক্স প্যাক আর স্লিম ফিট যুগে হেলথ নিয়ে ব্লগিং অনেক হট টপিক। প্রতিদিন হাজার হাজার নারী ওজন কমানোর টিপস অনলাইনে সার্চ করে। ডায়েট, মেডিটেশন, মানসিক স্বাস্থ্য, ইয়োগা, ওজন কমানোর টিপস, ট্রেনিং নিয়ে অসাধারণ ব্লগ হতে পারে। হেলথ টিপস বিষয়ক ব্লগে ডায়েট পণ্য নিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার ভাল সুযোগ রয়েছে। তাছাড়া, আপনি নিজেও পেইড সার্ভিস দিতে পারেন কাউন্সিলর হিসেবে।
৮) খাবার এবং রেসিপি :
আপনি যদি খাবারের প্রতি আগ্রহী হন তাহলে আপনার জন্য খাবার এবং রেসিপি বেশ ভাল ব্লগ টপিক। ফুড লাভাররা প্রতিদিন নতুন নতুন রেসিপি আইডিয়া ইন্টারনেটে সার্চ করছে। এধরণের ব্লগের নিজস্ব ভিজিটরস অনেক দ্রুত তৈরি হয়ে যায়। ব্লগ নিশ টপিক, ব্লগ টপিক ফুড, বেবি কেয়ার ব্লগিং বিষয়, ট্রাভেল ব্লগিং নিস ব্লগটিতে আপনি কুকিং, রেসিপি, রান্নাঘরের প্রয়োজনীয় সামগ্রী, রেস্টুরেন্ট রিভিউ নিয়ে আলোচনার সুযোগ পাবেন। ব্লগটি জনপ্রিয় হলে বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট থেকে পেইড রিভিউ অফার পাবেন, স্পন্সরশীপ পাওয়ারও সুযোগ রয়েছে। তাছাড়া, অ্যাফিলিয়েটিং এবং গুগল এডসেন্স তো থাকছেই। তবে এখানে সফল হতে আপনাকে প্রচুর রিসার্চ করতে হবে।
৯) স্পোর্টস :
পৃথিবীর কোন দেশের নাম বলতে পারবেন, যেখানে খেলাধুলা জনপ্রিয় না। সারাপৃথিবীর মানুষ তাদের মূল্যবান সময় ব্যয় করে খেলাধুলার পিছনে। সারাদিনের ব্যস্ত শিডিউলের মাঝেও খেলার খবর রাখতে ভুল করে না। অনেক ব্লগ রয়েছে খেলাধুলা কেন্দ্রিক। কিন্তু এটা এমন এক ব্লগিং বিষয়, যে ট্রাফিকের কোন ক্যাটাগরি নেই, সবশ্রেণীর মানুষই খেলাধুলা নিয়ে উৎসাহী। তাই স্পোর্টস মার্কেট অনেক বেশি উম্মুক্ত এবং প্রচুর ট্রাফিক নিয়ে আসা সম্ভব। প্রতিদিন হাজার হাজার আর্টিকেল লেখা হয়, লাখ লাখ টুইট হয় খেলোয়ার এবং খেলা কেন্দ্রিক। আপনি যদি একজন ক্রেজি স্পোর্টস লাভার হন, তবে স্পোর্টস টপিকের উপর ব্লগ করে আয় করতে পারেন।
১০) মোটিভেশনাল ব্লগ নিশ :
যান্ত্রিক জীবনে আমরা খুব অল্পতেই হতাশ হয়ে পড়ি। ব্যর্থতাগুলো আমাদের চেপে ধরে রাখে। মোটিভেশন দিয়ে আমাদের আবারো ঘুরে দাড়াঁতে আপনি হেল্প করতে পারেন একটি মোটিভেশনাল ব্লগিং এর মাধ্যমে। মোটিভেশনাল মাইক্রো নিশ ব্লগ বাংলায় তেমন নেই। সুতরাং আপনার জনপ্রিয়তা শুধুমাত্র প্রচারের অপেক্ষা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করুন এবং অন্যান্য ফোরাম ব্যবহার করে জানিয়ে দিন।
১১) বিউটি টিপস :
মানুষ মাত্রই সৌন্দর্য্যপ্রিয়। নিজেকে সুন্দর দেখাতে সবাই পছন্দ করে, বিশেষ করে মেয়েরা। সৌন্দর্য্য ধরে রাখতে কত কিছুই না চেষ্টা করি আমরা। আপনার এবিষয়ে অভিজ্ঞতা থাকলে বিউটি টিপস ও রুপচর্চা সংক্রান্ত ব্লগে ত্বক, চুল ও স্ক্যাল্পের যত্ন, নরমাল গ্লোয়িং ও ড্রাই স্কিন, অয়েলি, পোরস, এজিং, ফ্রেকলস, পিম্পল, ব্রন, ডারমাটোলজিস্ট ইত্যাদি নিয়ে হাজারো আর্টিকেল লিখতে পারবেন। তাছাড়া বর্তমানে ছেলেরাও নিজেদের আউটলুক নিয়ে সচেতন হচ্ছে, তারপরেও বিউটি টিপস ব্লগের ৮০% এরও বেশি ভিজিটরস নারী। সুতরাং বিউটি টিপসের বিশাল ইন্ড্রাস্ট্রির সিপিসি, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এবং পেইড কাউন্সিলিং থেকে প্রচুর ইনকামের সুযোগ রয়েছে।
১২) কৃষি ব্লগ :
এই ব্লগটা করার জন্য অবশ্যই আপনার প্রাক্টিক্যাল ধারণা থাকতে হবে। বর্তমানে অনেক শিক্ষিত ছেলেমেয়েরা কৃষির সাথে জড়িত হওয়ায় কৃষি ব্লগ এখন সময়ের চাহিদা এবং এই টপিকটা ভবিষ্যতে যে হিট করবে, তাতে কোন সন্দেহ নেই। ছাদ বাগান থেকে ফসল চাষ, বিভিন্ন সমস্যা এবং সমাধান নিয়ে একটি সুন্দর কৃষি ব্লগ করতে পারলে বেশ সফল হতে পারবেন আশা করা যায়। এখন ইংরেজিতে কৃষি নিয়ে অনেক ব্লগ থাকলেও বাংলায় তেমন কোন মাইক্রো নিশ ব্লগ নেই। এধরনের ইউনিক বাংলা ব্লগে এসইও না জানা থাকলেও ব্লগ র্যাঙ্ক করার ভাল সম্ভাবনা থাকে। আপনি যদি কৃষির সাথে জড়িত থাকেন তবে আপনার অভিজ্ঞতা থেকেই কৃষি ব্লগ শুরু করতে পারেন।
১৩) শিশু পরিচর্যা ভিত্তিক ব্লগ সাইট :
প্যারেন্টিং এবং বেবি কেয়ার ইংরেজিতে জনপ্রিয় ব্লগিং নিশ। বাংলায় শিশু পরিচর্যা মাইক্রো নিস সাইট সম্ভবত এখনো তেমন গড়ে উঠে নি। কিন্তু শিশু পরিচর্যা নিয়ে বাঙালীরাও এখন অনেক সচেতন। বাঙালীরা বাংলায় আর্টিকেল খুঁজে না পেয়েই ইংরেজিতে সার্চ করে। আপনার সাইট সম্পর্কে সামান্য প্রচার করতে পারলেই ছক্কা হবার সুযোগ আছে। ব্লগ নিশ টপিক, ব্লগ টপিক ফুড, বেবি কেয়ার ব্লগিং বিষয়, ট্রাভেল ব্লগিং নিস এধরণের সাইট গল্পে গল্পে প্রচার পাবে মায়েদের মাধ্যমে। জানেন তো মায়েরা কেমন একে অপরে সঙ্গে মন খুলে কথা শেয়ার করে। তাছাড়া অর্গাণিক ট্রাফিক তো থাকছেই। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার খুব বড় সুযোগ রয়েছে এই ব্লগ টপিকে।
১৪) অনলাইন আর্নিং ব্লগ নিশ :
বাংলাদেশের বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্তির উপায় অনলাইন আর্নিং। করোনাকালেও বাংলাদেশের অর্থনীতিকে সচল রেখেছিল ফ্রিল্যান্সাররা। আমাদের যুব সমাজও ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে আগ্রহী হচ্ছে। প্রতিদিন হাজার হাজার যুবক অনলাইনে আয়ের উপায় খুঁজছে, অর্থাৎ এটা বেশ হট টপিক। ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে আপনার ভাল ধারণা থাকলে সঠিক গাইডলাইন দেওয়ার চেষ্টা করতে পারেন ব্লগিং এর মাধ্যমে। অনেক অ্যাপস এবং সাইট রয়েছে যেখান থেকে আয় করা যায়, এসব নিয়ে খুব ভাল একটি ব্লগ সাইট হতে পারে। অনলাইনে ইনকাম বিষয়ক টিপস নিয়ে ব্লগিং করলে গুগল এডসেন্স থেকে আয় করার পাশাপাশি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকেও আয় করতে পারবেন। ফাইবারের মতো অনেক সাইটই অ্যাফিলিয়েটিং করার সুযোগ দেয়।
উপরে আলোচনা করা প্রত্যেকটি টপিক অনেক জনপ্রিয় কিন্তু তার মানে এই না যে আপনি এই টপিকে লিখা শুরু করলে জনপ্রিয় হয়ে যাবেন অথবা সফলতা লাভ করে ফেলবেন। তার জন্যে অবশ্যই আপনাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। যে টপিক নিয়ে কাজ করেন না কেন আগে নিজে জানার চেষ্টা করুন তারপর আর্টিকেল লিখুন। ব্লগিংকে সময় দিন তাহলে আশা করা যায় ভালো কিছু হবে।
আশা করি বুজতে পারছেন। এই রকম নিত্যনতুন আর্টিকেল পেতে আমাদের সাইটের সাথে থাকুন। দেখা হবে অন্য কোন পোস্টে সে পর্যন্ত সুস্থ ও ভালো থাকুন।
0 Comments
Your comment helps to inspire and motivate a blogger to write something better, so please don't forget to give your feedback after reading each post.
Emoji